ক্লাউড কম্পিউটিং কী

ক্লাউড কম্পিউটিং কী

আমাদের মধ্যে খুব কম সংখ্যক লোক জন জানে ক্লাউড কম্পিউটিং কি? ক্লাউড কম্পিউটিং সুবিধা-অসুবিধার ব্যাপারে।  এখন কথা হল, অনেকে হয়তো বা জানে না ক্লাউড কম্পিউটিং কি? কম্পিউটিং এর সুবিধার ব্যাপারে।  আজকের আর্টিকেলটি পরলে জানতে পারবেন

  • ক্লাউড কম্পিউটিং কি?
  • ক্লাউড কম্পিউটিং চালু করে কোন প্রতিষ্ঠান। 
  • ক্লাউড কম্পিউটিং এর কাজ কি। 
  • ক্লাউড কম্পিউটিং কত প্রকার।
  •  ক্লাউড স্টোরেজ কি? 
  • ক্লাউড কম্পিউটিং এর উদাহরণ। 
  • ক্লাউড কম্পিউটিং এর সেবা। 
  • ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা অসুবিধা।
  •  ক্লাউড কমপিউটিং কেন প্রয়োজন।
  •  ক্লাউড কম্পিউটিং এর ভবিষ্যৎ।


ক্লাউড কমপিউটিং কি  আরও বিস্তারিত জানুন

আমরা যদি চিন্তা করি ক্লাউড জিনিসটা কি? আপনি অবশ্যই বলবেন মেঘ। এখন আমার প্রশ্ন হল, মেঘ কিভাবে সৃষ্টি হয়। যখন অনেকগুলো পানির কনা একটি আরেকটির সাথে লেগে থাকে তখন মেঘের সৃষ্টি হয়। আপনি প্রশ্ন করতে পারেন ভাইয়া, ক্লাউড কম্পিউটিং এর সাথে মেঘের কিসের সম্পর্ক! সহজ ভাষায় বোঝানোর জন্য বলছি, অনেকগুলো পানির কানা একটি আরেকটির সাথে লেগে থাকার কারণে যেমন মেঘ সৃষ্টি হয়। তেমনি, অনেকগুলো কম্পিউটার যদি একটি আরেকটির সাথে সংযুক্ত থেকে যে, নেটওয়ার্ক সৃষ্টি হয় সে টিকে আমরা মেঘের সাথে তুলনা করতে পারি। 

ক্লাউড কমপিউটিং হলো কম্পিউটার হার্ড ড্রাইভ এর পরিবর্তে ইন্টারনেটের ডাটা সংরক্ষণ ও এক্সেস করাকে বুঝায়।


ক্লাউড কম্পিউটিং বিষটি ভালো ভাবে বোঝানোর জন্য আবারও পুরনো উদাহরণে চলে যাব, যখন জলীয়বাষ্প বিভিন্ন জায়গা থেকে উঠে গিয়ে আকাশের এক জায়গায় জমা হয়ে মেঘের সৃষ্টি হয় এবং পরবর্তীতে নির্দিষ্ট একটি জায়গায় বৃষ্টি হয়। 


অপরদিকে ক্লাউড কম্পিউটিং হল মেঘের মতো ডিজিটাল কনটেন্ট, তথ্য বা উপাত্ত বা ডাটা আপনি যেটা বললেন এগুলো এক জায়গায় জমা হয় পরবর্তীতে আবার নির্দিষ্ট এলাকার নির্দিষ্ট কনটেন্ট গুলো সার্চ করার ফলে পেতে পারে, এই পদ্ধতি হলো  কম্পিউটিং। 


ক্লাউড কম্পিউটিং চালু করে কোন প্রতিষ্ঠান! 

ক্লাউড কম্পিউটিং চালু করে কোন প্রতিষ্ঠান, সেটি জানার জন্য প্রথমে 1960 সালের কথা স্মরণ করতে হবে । কারণ ওই সময় ক্লাউড কম্পিউটিং এর একটা  ধারণা

পাওয়া যায় মানে, ক্লাউড কম্পিউটিং এর ইতিহাস শুরু হয়। পরবর্তীতে দীর্ঘ 15 বছর পর Nasa & the rackspace cloud 2010 সালে মুক্ত অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস ব্যবহার শুরু করে। পরবর্তীতে আস্তে আস্তে সময়ের সাথে সাথে সবাইর মুঠে চলে আসে। এখন জানবো ক্লাউড কম্পিউটিং প্রকারভেদ নিয়ে।


ক্লাউড কম্পিউটিং কত প্রকার

ক্লাউড কম্পিটিং এর প্রকারভেদ, নানান রকমের প্রকারভেদ রয়েছে, তবে মূলত সার্ভিস এর বিবেচনার দিক দিয়ে ক্লাউড কম্পিটিং ৩ প্রকার যথা,

  1. 'Infrastructure-as-a-Service '(IaaS) 
  2. 'Software-as-a-Service' (SaaS)
  3. 'latform-as-a-Service' (PaaS)



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url