ফ্রিল্যান্সিং কি ? কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব A-Z গাইডলাইন

ফ্রিল্যান্সিং,ফ্রিল্যান্সিং কি,আউটসোর্সিং,ফ্রিল্যান্সিং শিখুন,মোবাইল ফ্রিল্যান্সিং,ফ্রিল্যান্সিং কি ?,ফ্রিল্যান্সিং কি?,ফ্রিল্যান্সিং জব,ফ্রিল্যান্সিং আয়,ফ্রিল্যান্সার


ফ্রিল্যান্সিং কি? 

আমরা অনেকেই জানি, ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) করে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। আবার অনেকে ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) কি? 

সেটাই জানে না।ফ্রিল্যান্সিং কি? সেটা জানার জন্য অনেকে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের কাছে অনেকে যায়। ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) ব্যাপারে ভালোভাবে ধারণা পাওয়ার জন্য। 

আগে  বলেন নেই, যারা ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) এর কাজ গুলো করে তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার  বলে। ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং কি খায়, না মাথায় দেয়, ফিনান্সিং করে কিভাবে ইনকাম করবেন বিস্তারিত আলোচনা করব । 

আর্টিকেলটি অনেক বড় হবে, তাই এক কাপ চা নিয়ে বসতে পারেন বর্তমানে, ফ্রীলান্সিং(Freelancing) শব্দটির সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত।ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing) শব্দটির মূল অর্থ স্বাধীন বা মুক্ত পেশা 

ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) চ্ছে, অনলাইনের মাধ্যমে চুক্তিবদ্ধ হয়ে অনলাইনে স্বাধীনভাবে কাজ করায় হলো ফ্রিল্যান্সিং  (Freelancing)ধরুন, আপনি গ্রাফিক ডিজাইন করতে পারেন। কোন একটি কোম্পানিতে গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে কাজ করছেন। 

এখানে আপনি নির্দিষ্ট সময়ে অফিসে আসতে হবে, এবং নির্দিষ্ট সময়ের পর অফিস থেকে বের হতে হবে। কাজে ভুল হলে বসের বকা-ঝকা তো আছেই। 

আপনি অনলাইনে গ্রাফিক ডিজাইনের সেইম, কাজগুলো অনলাইনে চুক্তিবদ্ধ হয়ে কম সময়ে করাটাই ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing)। 

ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো খুব কম সময়ে কাজের ধরন অনুযায়ী ক্লায়েন্ট এবং আপনার সম্মতিতে, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো করা হয়ে থাকে। 

আমাদের দেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার আছে যারা খুব সহজে, অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing) কাজগুলো করে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে।


ফ্রিল্যান্সিং,ফ্রিল্যান্সিং কি,আউটসোর্সিং,ফ্রিল্যান্সিং শিখুন,মোবাইল ফ্রিল্যান্সিং,ফ্রিল্যান্সিং কি ?,ফ্রিল্যান্সিং কি?,ফ্রিল্যান্সিং জব,ফ্রিল্যান্সিং আয়,ফ্রিল্যান্সার


ফ্রিল্যান্সিং কেন করবেন ?

আমি আগেই বলেছি, ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing)হচ্ছে স্বাধীনভাবে কাজ করার। মানুষ স্বাধীনতাকে বেশি পছন্দ করে। 

ফ্রিল্যান্সিং  (Freelancing) করলে আপনাকে অন্যের উপর নির্ভরশীল হতে হবে না। ভালো ফ্রিল্যান্সার হতে পারলে, আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। 

চাকরির জন্য কারো কাছে দৌড়াতে হবে না, চাকরির জন্য ঘুষ দিতে ও হবে না। বিভিন্ন দেশের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক কাজ করিয়ে নিয়ে থাকে। 

আপনি কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) এর কাজ গুলো শিখে এই সুযোগগুলো কাজে লাগিয়ে, অনলাইন হতে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) করাটা মুক্তপেশা এখানে আপনাকে কাজ করার জন্য কোন অফিসে যেতে হবে না। 

আপনার একটা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ-ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে, ঘরে এক কোনায় বসে ক্লায়েন্টের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে, 

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো করতে পারেন। বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশ অনেক সফল ফ্রিল্যান্সার আছে, 

যারা ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো করে অনলাইন হতে অনেক টাকা উপার্জন করছে। আপনিও চাইলে ফ্রিল্যান্সিং এ সুন্দর ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।



ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের সুবিধা - অসুবিধা?

 ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা:

সবকিছুরই সুবিধা ও অসুবিধা থাকে। তবে এখানে সুবিধা বেশি হয়ে থাকে।
  • যারা ফ্রিল্যান্সিং করে তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়। ফ্রিল্যান্সার অনলাইনে যেকোন মার্কেটপ্লেস হতে তার কাজের ধরন অনুযায়ী কাজ করতে পারে। 
  • বাসায় অফিসে যে কোন জায়গায় কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকলে সেখান থেকে কাজ করতে পারে। 
  • কাজ করার জন্য কোন ড্রেস পরিধান করতে হয় না।
  • ফ্রিল্যান্সার তার কাজটি করতে কতক্ষণ সময় লাগবে সে নিজেই জানবে।
  •  ফ্রিল্যান্সার কার সাথে কাজ করবেন সেটি ও সে নিজেই জানবেন।
  • ফ্রিল্যান্সাররা তাদের কাজগুলো তারা নিজেরাই নিতে পারে। অতিরিক্ত কাজ কেউ চাপিয়ে দিতে পারে না। 
  • একজন প্রফেশনাল মানের ফ্রিল্যান্সার হতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন কাজের দক্ষতা। আপনি যে কাজটি করতে চান সেই কাজে এক্সপার্ট হলে কাজের যোগ্যতা অনুযায়ী, পারিশ্রমিক নির্ধারণ করতে পারবেন।
  • ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা হলো স্বাধীনভাবে কাজ করা। সেই জন্য ভাববেন না, যে কাজ না করলেও চলবে। আপনি যখন চাকরি করবেন, সেই অফিসের কাজ করে সীমাবদ্ধ থাকবেন অর্থাৎ অন্য অফিসে কাজ করতে পারবেন না বা কাজ করতে চাইলেও সময় পাবেন না। ফ্রিল্যান্সিং করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে নিজেকে জড়িয়ে রাখতে পারবেন।
  • ফ্রিল্যান্সারদের থাকেনা কোন বস। এখানে আপনি আপনার বস হবেন। 



ফ্রিল্যান্সারদের অসুবিধাঃ 

বর্তমানে দিনদিন ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা বাড়ছে। সেই সাথে বাড়ছে প্রতিযোগিতা। শুরুর দিকে প্রতিযোগিতা করে মার্কেটপ্লেসে টিকে থাকতে হয়। 

ফ্রিল্যান্সারদের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো সব সময় কাজ থাকে না। কিন্তু ভালো ফ্রিল্যান্সার কোন সময় বসে থাকে না। 

ফ্রিল্যান্সাররা যেহেতু বিভিন্ন মার্কেট থেকে কাজ নিয়ে থাকে, তাদের ক্লায়েন্টগুলো ভিন্ন ভিন্ন হয়, তাই সবাইকে সন্তুষ্ট রাখতে একটু কষ্ট হয়ে যায়। 

প্রথম কাজের রেট একটু কম থাকে। অনেকটা ফিজিক্যাল ভাবে ক্ষতি হয়ে থাকে। রাত জেগে কাজ করতে হয়,তাই ঘুমের সমস্যা হয়। 

ফ্রিল্যান্সিং কি আমরা বুঝলাম। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে আরেকটি বিষয় সম্পর্কিত সেটি হল আউটসোর্সিং। 

"এখন আউটসোর্সিং কি? আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য কি? সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব" 
ফ্রিল্যান্সিং কি  কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব A-Z গাইডলাইন।

আউটসোর্সিং কি? 

আউটসোর্সিং বলতে আমরা অনেকেই বুঝে থাকি, অনলাইনে টাকা ইনকাম করা। আসলে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা আউটসোর্সিং নয়। 

আউটসোর্সিং এর নাম নিলেই ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি এমনি চলে আসে। আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং দুটি ভিন্ন ভিন্ন শব্দ। 

আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং শব্দটির কিন্তু আমরা দুটোতেই একই মনে করি, কিন্তু সেটা ভুল। মনে করুন, ইউরোপের একটি কোম্পানি তারা একটি অ্যাপস তৈরি করতে চাচ্ছে, 

এই অ্যাপসটি যদি ইউরোপের কোন একটি কোম্পানির মাধ্যমে করায় বা এটার জন্য যদি কোন লোক নিয়োগ করে, কাজটি জন্য অনেক টাকা দিতে হবে। 

সাপোজ এই অ্যাপস তৈরি করার জন্য ১০০ ডলার দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশে বাংলাদেশের, ভারতের মতো দেশগুলো থেকে সেইম কাজটা কম টাকায় করিয়ে নেয়, সুতরাং ইউরোপ কম্পানি কাজটা নির্দিষ্ট অফিসে না করিয়ে, 

বাহিরে করিয়ে নিচ্ছে এখানে  ইউরোপ কম্পানি আউটসোর্সিং করছেআউটসোর্সিং কোম্পানি গুলো কাজ দিয়ে থাকে এবং ফ্রিল্যান্সাররা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে মাধ্যমে সে কাজগুলো করে দিয়ে থাকে। 

অর্থাৎ ইউরোপ কোম্পানিটি আউটসোর্সিং করেছে। ফ্রিল্যান্সার কাজগুলো করিয়ে দিচ্ছে এবং তার বিনিময়ে টাকা পাচ্ছে।
অনলাইনে আয় করার জন্য নিচে ক্লিক করে আর্টিকেলগুলো পড়তে পারেন

  1. অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায়
  2. বিটকয়েন কিভাবে খরচ এবং উপার্জন করবেন
  3. সিপিএ মার্কেটিং করে প্রতিমাসে অনলাইনে, আয় করুন ১০০০ ডলার
  4. ব্লগ সাইট বানিয়ে প্রতিমাসে অনলাইনে ইনকাম করুন ১০০০ ডলার
  5. নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি? কত টাকা ইনকাম করা যায়।
  6. ফ্রিল্যান্সিং কি ? কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব A-Z গাইডলাইন
  7. SEO কি ? SEO কেন গুরুত্বপূর্ণ ?
  8. গুগল এডসেন্স কি ? গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় A TO Z

উন্নত দেশগুলো আউটসোর্সিং কেন করছে? 

বর্তমানে উন্নত দেশগুলোতে কাজের পারিশ্রমিক অনেক বেশি । উন্নত দেশের কোন কোম্পানি তাদের কোম্পানির নামে লোগো ডিজাইন করতে চাইলে, তাহলে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার নিয়োগ করতে হয়, ওই ডিজাইনারকে অনেক টাকা দিতে হবে। 

এখন ওই কোম্পানি যদি একই কাজ বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান থেকে করিয়েন নেয়। তাহলে ওই কোম্পানিটি অনেক কম টাকায় কাজগুলো করিয়ে নিতে পারবে। 

এতে দুইজনেরই লাভ হয়। বর্তমানে ইন্টারনেটের অবস্থা অনেক ভালো, আপনি যদি আউটসোসিংয়ের কাজ গুলো করতে পারেন, যেহেতু উন্নত দেশগুলো থেকে আমাদেরকে অনেক কাজ দিয়ে থাকে। 

সেই কাজগুলো করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। উন্নত দেশগুলোর আউটসোর্সিং করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে পারিশ্রমিক কম দিয়ে মানসম্মত কাজগুলো করিয়ে নিতে পারছে, 

সেই জন্য এরা আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশে আউটসোর্সিং কাজ গুলো দিয়ে থাকে এবং এই কাজগুলো ফ্রিল্যান্সাররা করে থাকে।

ফ্রিল্যান্সিং কি  কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব A-Z গাইডলাইন।


ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) কাজ করতে হলে কি কি দক্ষতা লাগবে? 

আমরা যখন বাংলাদেশ থেকে কোন একটি নরমাল কাজ করি, তখন কাজটির ব্যাপারে ভালভাবে বুঝে তারপর কাজটি করে থাকে। 

আমরা যেহেতু বাংলায় কথা বলি, আমাদের দেশের থেকে নরমাল কাজ নেওয়ার সময় বাংলায় কথাবার্তা বলে, বুঝে তারপর কাজটি করে দেই। 

যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing) কাজ করতে বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলে কাজ বুঝে নিতে হয় সেহেতু, কথাগুলো বা লিখাগুলো ইংরেজিতে হয়। 

ইংরেজি জানতে হবে যোগাযোগ করার জন্য। অবশ্যই অবশ্যই ইন্টারনেট সম্পর্কে ব্যাপক ধারণা থাকতে হবে এবং কাজ করার সময় কোন টেকনিক্যাল সমস্যায় পড়লে, গুগল থেকে সার্চ করে টেকনিক্যাল বিষয় বুঝার ক্ষমতা থাকতে হবে। 

আপনার সবকিছু অভিজ্ঞতা আছে ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing) কাজের অভিজ্ঞতা নেই, তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) করতে পারবেন না। 

তাই ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing)কাজের দক্ষতা থাকতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) কাজ করার জন্য কোন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়না। 

তবে আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হন তাহলে লেখাপড়া ছেড়ে দিয়ে এই কাজগুলো শিখবেন না। লেখাপড়া পাশাপাশি শিখতে পারেন।  

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং(Freelancing) এর কাজ গুলো শিখবো?


ফ্রিল্যান্সিং কি  কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব A-Z গাইডলাইন।
ফ্রিল্যান্সিং কি  কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব A-Z গাইডলাইন।

ইউটিউব থেকে শিখাঃ 

ফ্রিল্যান্সিং এ অনেক ক্যাটাগেরি কাজ আছে, আপনি যে কাজটি শিখতে চান সেই কাজটি নাম লিখে ইউটিউবে সার্চ করবেন। যেমন: আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনের কাজ শিখতে চান। 

তাহলে ইউটিউবে সার্চ করবেন, ওয়েব ডিজাইন বাংলা টিউটোরিয়াল। তাহলে আপনার সামনে অনেক ভিডিও আসবে। 

সেখানে ক্লিক করে আউটসোসিং এর কাজগুলো ইউটিউব থেকে শিখতে পারবেন। ইউটিউব এর ভিডিও দেখে যখন আপনি শিখবেন, আপনি নানান জায়গায় আটকে পরবেন। 

তখন আপনাকে গুগলের সার্চ করে সমস্যাগুলো সমাধান করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। 

এই প্লাটফর্মে ফ্রিতে কাজ শিখার বড় অসুবিধা হল, আপনাকে কেউ হাতে ধরে কাজ শেখাবে না।ইউটিউব থেকে আয় করবেন যেভাবে A To Z

অভিজ্ঞ লোকের কাছ থেকে শিখাঃ 

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং পেশায় যেহেতু অনেকেই ঝুকছে সেহেতু, প্রতিবছর ভালো ভালো ফ্রিল্যান্সার professional হচ্ছে। যারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো শিখে ইনকাম করছে। 

তাই আপনার কোন পরিচিত বড় ভাই বা আত্মীয় স্বজন থাকলে, যারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো করে। তাদের কাছ থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো শিখতে পারেন।


প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষাঃ 

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো শিখার জন্য ইউটিউব থেকে শিখতে না পারেন কিংবা অভিজ্ঞ কেউ না থাকলে, 

আপনার কাছে শেষ রাস্তা হচ্ছে আইটি প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখা। গুগল এডসেন্স কি ? গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় A TO Z

আইটি প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখা:

বর্তমানে তরুণরাই ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো শিখার জন্য বেশি আগ্রহি। তাই তাদের আগ্রহটাকে পুঁজি বানিয়ে, কিছু কিছু আইটি প্রতিষ্ঠানের ফ্রিল্যান্সিং কাজ শেখানোর কথা বলে, ভালভাবে না শিখিয়ে, অনেকেই প্রতারণার শিকার হচ্ছে। 

তাই আপনি ফিলাঁন্সিং এ কাজগুলো শিখার জন্য, যে আইটি প্রতিষ্ঠান বেছে নিবেন। সেই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিবেন। তা না হলে আপনার টাকা ও সময় দুটোই বিফলে যাবে।

ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন কোন কাজ করতে হয়? 

ফ্রিল্যান্সিংয়ের অনেক কাজ আছে, তার মধ্যে কিছু কিছু জনপ্রিয় কাজগুলো হলো।Freencing

ডিজাইনার হয়ে ডিজাইনিং এর কাজ করাঃ 

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের জন্য ডিজাইনিং কাজগুলো অন্যতম । ডিজাইনিং কাজগুলো করার জন্য আপনাকে এডোবি ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর সফটওয়্যার এর কাজ জানতে হবে। 

ডিজাইনিং কাজ করার বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার আছে, যেগুলো ব্যাপারে সম্পূর্ণ ধারণা থাকতে হবে। আপনাকে ডিজাইনিং এক্সপার্ট হতে হবে। 

কারণ, আপনাকে ক্লায়েন্টের কাজের চাহিদা জন্য ক্লায়েন্টের কথামতো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন করে দিতে হবে। 

কিছু ডিজাইনিং কাজ যেমনঃ গ্রাফিক ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, প্রেজেন্টেশন, ফটোগ্রাফি। 

ফ্রিল্যান্সিং এর রাইটিং কাজঃ  

রাইটিং কাজ বলতে, ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী একটি বিষয়ের উপর লিখতে বলবে, তখন সেই বিষয়ের উপর আপনাকে রিসার্চ করে ভালভাবে বুঝে আপনাকে নতুন করে সেই বিষয়ের উপর লিখতে হবে। 

যেমনঃ আর্টিকেল ও ব্লগপোষ্ট রাইটিং, ওয়েবসাইট কনটেন্ট রাইটিং, বিজনেস প্ল্যান রাইটিং, একাডেমি রাইটিং, ক্রিয়েটিভ রাইটিং, কপিরাইটিং, টেকনিকাল রাইটিং, সিভি ও কভার লেটার রাইটিংঅনলাইনে ইনকাম করুন ঘরে বসে Freencing



তাছাড়া আরো কাজ আছে যেমনঃ 



  • ওয়েব ডিজাইন ও ডেভলপিং, 
  • ভিডিও এডিটিং,
  •  অ্যাপস ডেভলপিং, 
  • ডাটা এন্ট্রি কাজ। 
  • এসইও (SEO
)
ফ্রিলেন্সিং কজের ক্যাটাগরির কিছু কাজের ধরন নিচে ছবিটিতে দেখতে পাচ্চেন।






ফ্রিল্যান্সিং কি  কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব A-Z গাইডলাইন।


ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য কোন কাজটা শিখব? 


ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ গুলোর মধ্যে আপনি যে কাজটিতে ইন্টারেস্ট আছেন, অথবা যে কাজটি আপনার কাছে কম্পিটেবল মনে হয়, সেই কাজটি শিখতে পারেন। 

উপরে অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সিং কাজের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছি, সেখান থেকে যে কোন একটি কাজ শিখে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। (Freencing)

"আমি মোটামুটি কাজ পারি তাহলে আমি কি ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো করতে পারব?"

ফিল্যান্সিং কাজ করতে হলে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস হতে বিড করে কাজ নিয়ে আসতে হবে। 

আপনি মোটামুটি কাজ করতে পারলে, বিট করার আগে আপনার যদি মনে হয়। আপনি কাজটি করতে পারবেন। তাহলে বিড করে কাজ নিয়ে আসতে পারেন। 

এবং যদি মনে হয় আপনি কাজটি করতে পারবেন না। তাহলে বিট করার প্রয়োজন নেই। আপনি আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী নিয়মিত বিট করতে থাকুন, একদিন না একদিন কাজ পাবেন এবং সব সময় চেষ্টা করবেন, 

আপনার ক্লায়েন্টকে সন্তুষ্টি রাখতে। এবং আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিংয়ে এক্সপার্ট হয়ে যাবেন বা প্রফেশনাল হয়ে যাবেন, তখন চেষ্টা করবেন 

আপনার ক্লায়েন্টকে মার্কেটপ্লেসের বাইিরে নিয়ে আসতে। কারণ মার্কেটপ্লেসে কাজ করার পর যখন আপনি পেমেন্ট নিতে চাইবেন, তখন আপনার পেমেন্টের অনুযায়ী কিছু টাকা ওই মার্কেটপ্লেসগুলো কেটে নেয়। 

যদি আপনি আপনার ক্লাইন্টগুলো মার্কেটের বাইিরে নিয়ে আসেন তাহলে আপনার পুরো টাকাটি আপনি পাচ্ছেন। Freencing

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোর নাম নিচে দেওয়া হলঃ 

ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যায় ?


ফ্রিল্যান্সিং করে আয় এই ব্যাপারটা নির্ধারণ করে সম্পূর্ণ আপনার উপর। আপনি যত ভালো কাজ করে আপনার ক্লায়েন্টকে সন্তুষ্টি রাখতে পারবেন, 


আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী ততবেশি ডলার ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর ইনকাম করা টাকা আপনি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হতে নিতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং


বিস্তারিত জানতে  Facebook page এ  জয়েন করতে পারেন 
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url